download-upload earn
Upload/download Earn site:
Upload/download
Earn site:
http://uploading.com
easy video download without
software
http://en.savefrom.net/
http://earnfrombangladesh.bd
কিভাবে ফাইল আপলোড করে আয় করা যায়
এবারের পোস্টের মাধ্যমে আমি দেখাতে চেস্টা করব কিভাবে অনলাইনে ফাইল আপলোড করে আয় করা যায় ।হ্যা আপনি হয়ত দেখেছেন যে
ইন্টারনেটে এমন অনেক ওয়েব সাইট আছে যারা ফ্রিতে ফাইল ডাউনলোডের সুবিধা দিয়ে থাকে , তেমন সেই সব সাইটে আপনি
নিজেও
ফাইল আপলোড করেও টাকা আয় করতে পারবেন । এক্ষেত্রে আপনার ফাইলগুলো ডাউনলোডের উপরে নির্ভর করবে আপনার আয় ।
Ziddu
ফাইল শেয়ারিং সাইট Ziddu। এখানে আপনি একদম ফ্রিতে
যতখুশি ফাইল আপলোড করে আয় করতে পারবেন আর আপনার এই আপলোডকৃত ফাইলগুলো যে কেউ
ডাউনলোড করলে আপনার একাউন্ট ব্যালান্স বৃদ্ধি পাবে। Ziddu থেকে আয় করতে আপনাকে ওদের সাইটে একটা একাউন্ট থাকা দরকার । তাই এখানে ক্লিক করে একটা একাউন্ট করে ফেলুন ।তার পরে Up Load button এ ক্লিক করে যে কোন ফাইল
আপলোড করুন আর আপলোড শেষে আপনার ফাইলের লিংক শেয়ার করুন । যদি আপনার আপলোড কৃত ফাইল টি কেউ ডাউনলোড করে তবে
আপনি ওদের টার্মস অনুযায়ি বেশ কিছু টাকা
পাবেন আর ১০ ডলার হয়ে গেলে আপনার একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিবে। শুধু ফাইল শেয়ার নয়, আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইটে Ziddu Referral Banners
ব্যবহার
করেও আয় করতে পারবেন।
ShareCash,org
ShareCash,org
আর একটা
ফাইল শেয়ারিং সাইট । এখানেও আপনি একদম ফ্রিতে যতখুশি ফাইল আপলোড করে আয় করতে পারবেন আর আপনার এই আপলোডকৃত ফাইলগুলো যে কেউ
ডাউনলোড করলে আপনার একাউন্ট ব্যালান্স বৃদ্ধি
পাবে এই সাইটের সব থেকে বড় সুবিধা হল এখানে পার ডাউনলোডে ২০ ডলার পর্যন্ত পাবার চান্স আছে (যদিও খুব রেয়ার )। ShareCash,org একটা একাউন্ট করতে এখানে ক্লিক করুন ।তার পরে দরকারি সব ফাইল আপলোড করুন আর আপলোড শেষে আপনার
ফাইলের
লিংক শেয়ার করুন ।আপনার একাউন্টে ১০ ডলার হলেই এরা আপনাকে পেপালের মাধ্যমে পেমেন্ট দিয়ে থাকবে ।
Hotfile.com
Hotfile.com আর একটা ফাইল শেয়ারিং সাইট । এখানেও আপনি একদম ফ্রিতে
যতখুশি ফাইল আপলোড করে আয় করতে পারবেন । তবে এদের পেমেন্ট সিস্টেম
একটু আলাদা আপনার আপলোড কৃত ফাইল যত ডাউনলোড ই হোক না
কেন যদি আপানার ফাইল ডাউনলোড কারিদের কেউ ওদের প্রিমিয়াম একাউন্ট চালু করে তখন Hotfile.com যে পরিমান টাকা সেই ইউজারের
কাছ থেকে রাখবে তার ৫০ ভাগ আপনাকে দিয়ে দিবে । এখানে থেকে এফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমেও বেশ কিছু আয় করা যায় ।Hotfile.com
এ
রেজিস্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন।
http://forum.daffodilvarsity.edu.bd/index.php?topic=7182.0
http://forum.daffodilvarsity.edu.bd/index.php?topic=7182.0
Youtube
থেকে সফটওয়্যার ছাড়াই
যে কোন Video Download করা
« on: April 23, 2012, 09:04:31 AM »
Youtube থেকে
সফটওয়্যার ছাড়াই যে কোন Video Download করা
যায়।এর
জন্য আপনি www.keepvid.com go to keep
vid এ যান । দেখবেন link দেবার
একটা জায়গা পাবেন। প্রথমে http://www.youtube.com এ
গিয়ে একটি Video
এর পেজে ঢুকে link টি
কপি করে নিন ।এর
পর www.keepvid.com এ
গিয়ে link টা
pest করেন। ২টি ফরম্যাটে পাবেন Flv low quality আর
mp4 high
quality। Download দিন
দেখবেন Download
হচ্ছে।
Logged
Important Tutorial For DIU Forum Member........!!!
http://www.facebook.com/bbasujon
আমি বড় স্বপ্ন দেখি, আপনি ? I have a big dream, you?]
http://www.facebook.com/bbasujon
আমি বড় স্বপ্ন দেখি, আপনি ? I have a big dream, you?]
http://www.techtunes.com
ডলার আয় করুন ফাইল
আপলোড করে:-
কি অবাক হচ্ছেন? ফাইল আপলোড করে আবার কি ভাবে আয় করা যায়? অবিশ্বাস হলেও সত্যি। এরকমই একটি সাইট আপলোডিং ডট কম-http://uploading.com। এখানে আয় করতে হলে
আপনাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। এখানে http://uploading.com
ক্লিক করে
রেজিষ্ট্রেশন করুন। এর পর সাইন ইন থাকা অবস্থায় আপনার প্রয়োজনীয় ফাইল আপলোড করুন। আপলোড শেষ হলে আপনি একটি ডাইনলিংক পাবেন। এই ডাউনলিংক আপনি আপনার বন্ধুদের দিয়ে দিন অথবা আপনার ওয়েবসাইটে দিয়ে দিন। এই লিংক থেকে 1000 ডাউনলোড হলেই
আপনি পাবেন 20
ডলার পর্যন্ত পে। আর নুন্যতম 30 ডলার হলেই আপনি
পেপাল এর মাধ্যমে টাকা উঠাতে পারবেন।
তাহলে দেরি কেন একুনি রেজিষ্ট্রেশন করুন। তবে এটি অ্যাডসেন্স এর মত পরিক্ষিত নয়। তবে আমার বিস্বাশ টাকা পাওয়া যাবে। কারন 30 ডলার হলেই পে করে। তাই দয়া করে খারাপ মন্তব্য করবেন না।
তাহলে দেরি কেন একুনি রেজিষ্ট্রেশন করুন। তবে এটি অ্যাডসেন্স এর মত পরিক্ষিত নয়। তবে আমার বিস্বাশ টাকা পাওয়া যাবে। কারন 30 ডলার হলেই পে করে। তাই দয়া করে খারাপ মন্তব্য করবেন না।
Fileserve: ফাইল আপলোড করে ইন্টারনেটে টাকা আয়
ফাইল আপলোড করে আপনি আয় করতে
পারেন বিভিন্ন প্রতিস্ঠান থেকে। এজন্য ফাইলসার্ভ একটি বড়
প্রতিস্ঠান। তাদের সাইটে গিয়ে নিজের
নাম লেখার (বিনামুল্যে অথবা প্রিমিয়াম মেম্বারশীপ), ফাইল
আপলোড করুন। যে কেউ ডাউনলোড করলে
আপনি অর্থ
পাবেন। অর্থের পরিমান নির্ভর
করে কোন দেশ থেকে,
কতবার ডাউনলোড করা হয়েছে এবং
ডাউনলোড ফাইলের সাইজ কত। অনেক কোম্পানী আমেরিকা-বৃটেন-কানাডার ডাউনলোডের
জন্য টাকা দেয়, এরা দেয়
সব দেশের জন্যই।
হিসেবটা এমন, বিশ্বের
দেশগুলিকে ৪টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এ হচ্ছে আমেরিকা, বৃটেন এবং
কানাডা। বি হচ্ছে ফ্রান্স, জার্মানী, স্পেন, ইত্যালি, অষ্ট্রেলিয়া ইত্যাদি
দেশ। সি হচ্ছে রাশিয়া, পোল্যান্ড, চেক থেকে
শুরু করে জাপান, সিংগাপুর, মালয়েশিয়া, কাতার, কুয়েত, সৌদিআরব, দক্ষিন
আফ্রিকা, ব্রাজিল ইত্যাদি
দেশ। আর শেষ ভাগে বাকি
দেশগুলি।
আপনার ফাইল যদি ৫০ মেগাবাইটের
মধ্যে হয় তাহলে প্রতি ১ হাজার এ ক্যাটাগরীর ডাউনলোডের জন্য পাবেন ৩
ডলার, ডি
ক্যাটাগরীতে ০.৫০ ডলার। ফাইল সাইজ ৪৫০ থেকে ১
গিগাবাইট হলে এ ক্যাটাগরিতে ২৫ ডলার, ডি ক্যাটাগরীতে ৫ ডলার। অন্য দুই
ক্যাটাগরীর অর্থ এদের মাঝামাঝি।
কাজ কিভাবে করবেন;
.
তাদের সাইটে গিয়ে ফরম পুরন করে সদস্য হবেন (বিনামুল্যে)।
.
ফাইল আপলোড করবেন (১
মেগাবাইট থেকে ১ গিগাবাইট পর্যন্ত সাইজ গ্রহনযোগ্য)।
.
আপলোডের পর সেটা ডাউনলোডের একটি লিংক পাবেন। তাকে
ব্যবহার করুন আপনার ওয়েবসাইট, ব্লগ, ফেসবুক, ইমেইল ইত্যাদি যে কোন যায়গায়।
.
টাকা উঠানোর জন্য পেপল বা অন্য পদ্ধতি জানিয়ে দিন। কেউ
ডাউনলোড করলেই আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে।
এফিলিয়েশন
ফাইল আপলোড ছাড়াও তাদের
প্রচারে সহায়তা করে টাকা আয় করতে পারেন। তাদের এফিলিয়েশনের
জন্য ফরম পুরন করুন,
এরপর আপনার কোডটি ব্যবহার করুন ওয়েবপেজ, ব্লগ, ফেসবুক, ইমেইল সব
যায়গায়।
যখনই কেই সেই লিংকে ক্লিক করে তাদের সদস্য হবেন এবং নিজে
অর্থ উপার্জন করবেন,
আপনি তার ২৫% কমিশন পাবেন।
এছাড়া আপনার মাধ্যমে কেউ প্রিমিয়াম মেম্বার হলে সেখানেও
পাবেন ৫% কমিশন।
অন্যান্য কোম্পানী থেকে এর একটি
বড় সুবিধে হচ্ছে যে কেউ যে কোন দেশ থেকে নিজের পরিচয় না
জানিয়েই ডাউনলোড করতে পারেন। অন্যান্য নিয়ম হচ্ছে, ১
মেগাবাইটের
নিচের ফাইল গ্রহনযোগ্য না। পেমেন্ট
দেয়া হয় পেপল, ওয়েবমানি, এলার্টপে ইত্যাদি
ব্যবস্থায়। সর্বনিম্ন ২০ ডলার না
হলে পেমেন্ট দেয়া হয় না। আরো জেনে
নিতে পারেন তাদের ওয়েবসাইট থেকে।www.fileserve.com
http://www.amardeshonline.com/pages/weekly_news/2012/08/11/8411
ফ্রিল্যান্সিং
ধারাবাহিক : অনলাইনে আয়ের ১০০ উপায়
আমার দেশ ‘বিজ্ঞান ও কম্পিউটার’ বিভাগে নিয়মিত ছাপা হচ্ছে—‘অনলাইন আয়ের ১০০ টিপস’ শীর্ষক ধারাবাহিক। নিয়মিত লিখছেন— আন্তর্জাতিক অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সফল ফ্রিল্যান্সার, বিভিন্ন কর্মশালা
ও প্রশিক্ষণ পরিচালনাকারী ও ব্লগার—মো. ইকরাম।
ও প্রশিক্ষণ পরিচালনাকারী ও ব্লগার—মো. ইকরাম।
যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চান, চোখ রাখুন প্রতি
মঙ্গলবার।
পর্ব (৭)
ছবি, ই-বুক অথবা ভিডিও হতে পারে মূলধন
গত পর্বে আলোচনা করেছিলাম বিড করে কাজ পাওয়ার ব্যাপারে। আজ অন্য এক মজার কাজের কথা বলব। আমরা অনেক সময় কথাপ্রসঙ্গে টাকার গাছের কথা বলি। আজ অনলাইনে টাকার গাছের কথা বলব। গাছ যে রকম একবার রোপণ করলে সারাজীবন ফল দেয়, সে রকম অনলাইনেও ইনকামের ব্যবস্থা আছে। কষ্ট করবেন একবার, ফল পাবেন সারাজীবন। আপনি যা জানেন, তা দিয়েই আপনি এখানে আয় করতে পারবেন। আবার কিছু না জানলেও আয় করতে পারবেন। আপনার নিজের ক্যামেরায় তোলা কোনো ছবি অথবা কোনো ই-বুক, অথবা কোনো এক্সক্লুসিভ ভিডিও এখানে আপনার ইনকামের মূলধন হতে পারে।
এবার সে জায়গার নাম জানা যাক। http://www.freelancer.com/marketplace-এ একবার ঢুকুন, পেয়ে যাবেন কথার প্রমাণ। এখানে আপনি কোনো প্রোডাক্টস বিক্রির জন্য দিয়ে রাখলে সারাজীবন ধরে এটা ডাউনলোড হতে থাকবে। যখনই কেউ এখান থেকে আপনার প্রোডাক্টস ডাউনলোড করবে, আপনার অ্যাকাউন্টসে তখনই ডলার জমতে থাকবে। যদি এখানে ঢোকেন, তাহলে দেখবেন আপনার সামনে অনেক প্রোডাক্টস দেখা যাচ্ছে। যে কোনো একটিতে ক্লিক করে ঢুকলে দেখবেন, ডানপাশে দেয়া আছে কতবার এটি ডাউনলোড হয়েছে।
আপনি এখানে দু’ধরনের কাজ বিক্রি করতে পারবেন। কোনো প্রোডাক্টস অথবা কোনো সার্ভিসের অফার করতে পারেন। ফেসবুকে ১০০ লাইক বানিয়ে দেবেন অথবা ২০০ সোশ্যাল বুকমার্ক সাইটে লিংক শেয়ার দেয়ার অফার করতে পারেন অথবা আরও যা ইচ্ছা আপনি অফার করতে পারবেন।
আপনি যখন লগইন করবেন, তখন ২টি জিনিস দেখতে পাবেন—Sell your files, sell your services| Sell your files-এ ঢুকলে আবার ২টি অপশন পাবেন—sell exclusively, sell same items। যে জিনিস আগে কোথাও বিক্রি হয়নি, এখানেই প্রথমে বিক্রি হচ্ছে, সেটা বিক্রির জন্য sell exclusively-এ ঢুকতে হবে। আর অন্যগুলো বিক্রির জন্য sell same items-এ ঢুকতে হবে।
এবার আসি sell your services অপশনে। আগের কোনো এক পর্বে fiverr.com-এর কথা বলেছিলাম। যারা পড়েননি, তারা এ ধারাবাহিকের আগের পর্বগুলো পড়লে সে ব্যাপারে জানতে পারবেন। যা-ই হোক, আপনি যদি sell your services অপশনে যান, সেখানে fiverr.com-এর মতো সব অপশন পাবেন। সেখানে আপনি কোনো সার্ভিসের অফার দিতে পারবেন। আপনার অফার ৬ মাসের জন্য লিস্টিং করতে পারবেন, এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।
আপনার পণ্য অথবা সার্ভিসের অফার লিস্টিং শেষ। এবার চিন্তা শেষ। এখন সারাজীবন এখান থেকে ডলার পেতে থাকবেন। যখনই কেউ ফাইল ডাউনলোড করবে, আপনার অ্যাকাউন্টে ডলার জমবে। যখন ইচ্ছা সে ডলার পেপ্যাল অথবা মানিবুকারসের মাধ্যমে তুলতে পারবেন। আজ এ পর্যন্তই। তাই শুরু করে দিন অনলাইন থেকে আয়।
www.seotrainingbd.com
পর্ব (৭)
ছবি, ই-বুক অথবা ভিডিও হতে পারে মূলধন
গত পর্বে আলোচনা করেছিলাম বিড করে কাজ পাওয়ার ব্যাপারে। আজ অন্য এক মজার কাজের কথা বলব। আমরা অনেক সময় কথাপ্রসঙ্গে টাকার গাছের কথা বলি। আজ অনলাইনে টাকার গাছের কথা বলব। গাছ যে রকম একবার রোপণ করলে সারাজীবন ফল দেয়, সে রকম অনলাইনেও ইনকামের ব্যবস্থা আছে। কষ্ট করবেন একবার, ফল পাবেন সারাজীবন। আপনি যা জানেন, তা দিয়েই আপনি এখানে আয় করতে পারবেন। আবার কিছু না জানলেও আয় করতে পারবেন। আপনার নিজের ক্যামেরায় তোলা কোনো ছবি অথবা কোনো ই-বুক, অথবা কোনো এক্সক্লুসিভ ভিডিও এখানে আপনার ইনকামের মূলধন হতে পারে।
এবার সে জায়গার নাম জানা যাক। http://www.freelancer.com/marketplace-এ একবার ঢুকুন, পেয়ে যাবেন কথার প্রমাণ। এখানে আপনি কোনো প্রোডাক্টস বিক্রির জন্য দিয়ে রাখলে সারাজীবন ধরে এটা ডাউনলোড হতে থাকবে। যখনই কেউ এখান থেকে আপনার প্রোডাক্টস ডাউনলোড করবে, আপনার অ্যাকাউন্টসে তখনই ডলার জমতে থাকবে। যদি এখানে ঢোকেন, তাহলে দেখবেন আপনার সামনে অনেক প্রোডাক্টস দেখা যাচ্ছে। যে কোনো একটিতে ক্লিক করে ঢুকলে দেখবেন, ডানপাশে দেয়া আছে কতবার এটি ডাউনলোড হয়েছে।
আপনি এখানে দু’ধরনের কাজ বিক্রি করতে পারবেন। কোনো প্রোডাক্টস অথবা কোনো সার্ভিসের অফার করতে পারেন। ফেসবুকে ১০০ লাইক বানিয়ে দেবেন অথবা ২০০ সোশ্যাল বুকমার্ক সাইটে লিংক শেয়ার দেয়ার অফার করতে পারেন অথবা আরও যা ইচ্ছা আপনি অফার করতে পারবেন।
আপনি যখন লগইন করবেন, তখন ২টি জিনিস দেখতে পাবেন—Sell your files, sell your services| Sell your files-এ ঢুকলে আবার ২টি অপশন পাবেন—sell exclusively, sell same items। যে জিনিস আগে কোথাও বিক্রি হয়নি, এখানেই প্রথমে বিক্রি হচ্ছে, সেটা বিক্রির জন্য sell exclusively-এ ঢুকতে হবে। আর অন্যগুলো বিক্রির জন্য sell same items-এ ঢুকতে হবে।
এবার আসি sell your services অপশনে। আগের কোনো এক পর্বে fiverr.com-এর কথা বলেছিলাম। যারা পড়েননি, তারা এ ধারাবাহিকের আগের পর্বগুলো পড়লে সে ব্যাপারে জানতে পারবেন। যা-ই হোক, আপনি যদি sell your services অপশনে যান, সেখানে fiverr.com-এর মতো সব অপশন পাবেন। সেখানে আপনি কোনো সার্ভিসের অফার দিতে পারবেন। আপনার অফার ৬ মাসের জন্য লিস্টিং করতে পারবেন, এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।
আপনার পণ্য অথবা সার্ভিসের অফার লিস্টিং শেষ। এবার চিন্তা শেষ। এখন সারাজীবন এখান থেকে ডলার পেতে থাকবেন। যখনই কেউ ফাইল ডাউনলোড করবে, আপনার অ্যাকাউন্টে ডলার জমবে। যখন ইচ্ছা সে ডলার পেপ্যাল অথবা মানিবুকারসের মাধ্যমে তুলতে পারবেন। আজ এ পর্যন্তই। তাই শুরু করে দিন অনলাইন থেকে আয়।
www.seotrainingbd.com
ইন্টারনেট থেকে আয় :
ফাইল আপলোড করে উপার্জন করুন
ইন্টারনেট ব্যবহার করে
আয় করতে চান ? খুব সহজে ?
করতে পারেন। ইন্টারনেটে ফাইল আপলোড করুন। যখনই কেউ সেই ফাইল ডাউনলোড করবে প্রতি ডাউনলোডের জন্য আপনি টাকা পাবেন। কি আপলোড করবেন তা
নিয়েও ভাবার কিছু নেই। বিভিন্ন টরেন্ট সাইট, ইউটিউব
যেখান থেকেই হোক না কেন, জনপ্রিয় ফাইল ডাউনলোড করে আপলোড করুন।
ফাইল শেয়ারিং ইন্টারনেটের জনপ্রিয় একটি ব্যবস্থা। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ
মানুষ সফটঅয়্যার, গেম, ভিডিও, অডিও থেকে শুরু করে সব ধরনের ফাইল আদান-প্রদান করছে। যে সাইটগুলি এই কাজ পরিচালনা করে তারাও নিজেরা অর্থ
বানাচ্ছে বিজ্ঞাপন সহ অন্যান্য
পদ্ধতিতে। ধরে নিতে পারেন এটা তারই অংশ। যে সাইটে বেশি ডাউনলোডের জিনিষপত্র থাকে সেখানে ভিজিটর বেশি, কাজেই তারা একাজে কিছু অর্থ ব্যয় করে।
এজন্য আপনার প্রয়োজন
শুধুমাত্র একটি ভাল ইন্টারনেট সংযোগ।
বিনামুল্যে এই সেবা দেয়
এমন একটি সাইটে গিয়ে রেজিষ্টার করুন। ফাইল আপলোড করুন। সাথেসাথে আয় আসতে শুরু করবে।
এধরনের একটি সাইট শেয়ারক্যাশ। এখানে বিনামুল্যে সদস্য হওয়া যায়। আপলোড করা প্রতিটি ফাইলের সাইজ সর্ব্বোচ্চ ২০০ মেগাবাইট পর্যন্ত হতে
পারবে।
ভিডিওসহ আরো বড় ফাইল আপলোডের জন্য বিকল্প পথ রয়েছে। পাশওয়ার্ডসহ জিপ করে
ফাইলটি আপলোড করুন পাইরেট-বে কিংবা এধরনের সাইটে। পাশওয়ার্ডটি আপলোড করুন
এদের কাছে। মুল ফাইলের সাথে টেক্সট
ফাইলে লিখে দিন পাশওয়ার্ড কোথায় থেকে ডাউনলোড করতে হবে।
কিছু নিয়ম অবশ্যই রয়েছে। কপিরাইট আইন ভঙ্গ করবেন না, পনোর্গ্রাফি আপলোড করবেন না ইত্যাদি।
কিছু নিয়ম অবশ্যই রয়েছে। কপিরাইট আইন ভঙ্গ করবেন না, পনোর্গ্রাফি আপলোড করবেন না ইত্যাদি।
শেয়ারক্যাশ আপনাকে টাকা দেবে প্রতি ডাউনলোডের জন্য ৩০ থেকে ৬০ সেন্ট। আমেরিকা, বৃটেন ইত্যাদি দেশের জন্য ৬০
সেন্ট, ছোট দেশের জন্য কম এই
নিয়মে। প্রতি ১০০ ডাউনলোডের
জন্য পাবেন ৩০ থেকে ৬০ ডলার, প্রতি হাজারে ৩০০ থেকে
৬০০ ডলার।
তারা টাকা দেবে চেক
অথবা পে-পলের মাধ্যমে।
যদি এই পদ্ধতি সফল হয়, দ্রুতগতির কানেকশনসহ ডেডিকেটেড সার্ভার ভাড়া করে আয় করতে
পারেন আরো অনেক বেশি।
শেয়ারক্যাশে রেজিষ্টার
করতে হবে এখান থেকেhttp://sharecash.org/
গ্রাফিক ডিজাইনে ফটোশপ-ইলাষ্ট্রেটর দুটি প্রয়োজন হয় কেন
গ্রাফিক ডিজাইনে যারা নতুন কিংবা শিখতে আগ্রহি তারা অনেক সময়ই
বিভ্রান্তিতে পড়েন সফটঅয়্যার নিয়ে। ফটোশপ শিখবেন নাকি
ইলাষ্ট্রেটর শিখবেন এই সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যায়
পড়েন। তাদের জন্যই এই পোষ্ট।
বিষয়টিকে যদি যুক্তি দিয়ে দেখেন তাহলে হতে পারে এমন, ফটোশপ এবং ইলাষ্ট্রেটর দুটি সফটঅয়্যারই এডবির তৈরী। যদি একটি দিয়ে কাজ চলত তাহলে দুটি পৃথক সফটঅয়্যার প্রয়োজন হত না। এই যুক্তিতে দুটিই প্রয়োজন।
কোন সফটঅয়্যারের
বৈশিষ্ট কি, সিমাবদ্ধতা কি একবার
দেখে নেয়া যাক।
ফটোশপট কাজ করে বিটম্যাপ ইমেজ নিয়ে। ক্যামেরায় উঠানো ছবি, স্ক্যান
করা ছবি অথবা ডিজিজাল রং (জলরং, তেলরং, প্যাষ্টেল বা অন্য কিছু) দিয়ে আকা ছবি সবই বিটম্যাপ। সাধারনভাবে জেপেগ, জিফ, টিফ, বিএমপি, পিএনজি ইত্যাদি যে ইমেজ ফাইল এক্সটেনশন ব্যবহার করা হয় সেগুলি বিটম্যাপ।
বিটম্যাপ ইমেজ তৈরী হয় ছোট ছোট ডট বা বিন্দু বা পিক্সেল দিয়ে। একেটি পিক্সেলের একেকটি রং থাকতে পারে। এগুলি একসাথে হওয়ার পর সম্মিলিতভাবে ইমেজ তৈরী হয়। সেকারনে লক্ষ লক্ষ রং
ব্যবহার করা সম্ভব। এবং আমরা জানি এর মান খুব ভাল হতে পারে। ফটোগ্রাফ এর উদাহরন।
ডটের সংখ্যা যত বেশি বা ডটগুলি যত ঘন ছবির মান তত ভাল। খবরের কাগজের ছবিতে
ডটের পরিমান কম থাকে ফলে
ডটগুলি দেখা যায়, উচুমানের পত্রিকায়
ডটগুলি দেখা যায় না।
বিটম্যাপের সমস্যা হচ্ছে নির্দিস্ট ছবির জন্য ডটগুলি নির্দিষ্ট। কোন ছবিকে বড় করলে ডটের সংখ্যা বাড়ানো যায় কিন্তু এরফলে ছবির মান ঠিক থাকে না।
মনে করুন একটি লাল এবং একটি হলুদ ডট পাশাপাশি রয়েছে। কোন কারনে একে বড় করে তিনটি ডটে পরিনত করলেন। ছবির মান ঠিক রাখার জন্য মাঝের ডটটির রং হওয়া উচিত লাল এবং হরুদের মাঝামাঝি (কমলা)। সফটঅয়্যার সেকাজ কিছুটা
করলেও নিখুতভাবে করা যায় না। ফলে ছবি ডটগুলি দেখা
যায়। সহজ কথায় ছোট ছবিকে বড় করলে মান নষ্ট হয়।
টেক্সট বা রেখার
ক্ষেত্রে সমস্যাটি আরো বেশি। লেখার ধারগুলি ভাঙা মনে হয়।
কাজেই বিটম্যাপ ইমেজের
ক্ষেত্রে ছবি ব্যবহার সুবিধাজনক হলেও টেক্সট বা ড্রইং সুবিধাজনক না।
এই সমস্যা দুর করে ইলাষ্ট্রেটর। ইলাষ্ট্রেটর কাজ করে ভেক্টর ফরম্যাটে। এখানে কোন সেপ তৈরীর সময় স্থায়ী পিক্সেল ব্যবহার হয় না, গানিতিক হিসেব ব্যবহার করা হয়। একে বড় করলে মাঝে অংশগুলি নতুনভাবে তৈরী হয়। ফলে যত বড়ই করা হোক, মান থাকে নিখুত। ফলে যে কোন সময় যে কোন ধরনের পরিবর্তন করে নেয়ার সুবিধে থাকে।
ভেক্টর ইমেজের আরেকটি সুবিধে হচ্ছে পৃথক পৃথকভাবে ডটের তথ্য রাখতে
হয়না বলে এর ফাইলসাইজ হয় একেবারে
ছোট। ফ্লাশ এনিমেশন ভেক্টর ভিত্তিক তথ্য রাখে, একারনে ফাইলসাইজ ছোট রাখা যায়
অন্যদিকে বড় করলেও মান নষ্ট হয় না। বিটম্যাপ ভিত্তিক ভিডিওকে বড় করলে মান নষ্ট হয় সেটা নিশ্চয়ই লক্ষ করেছেন।
গ্রাফিক ডিজাইনে বিটম্যাপ ইমেজ এবং টেক্সট/ড্রইং দুই প্রয়োজন হয়। ইমেজের কাজ ফটোশপে, টেক্সট এর কাজ ইলাষ্ট্রেটরে এই নিয়মে কাজ করা হয়।
ধরুন আপনি বিজনেস কার্ড তৈরী করছেন যেখানে ছবি ব্যবহার করা হবে। ছবির যাকিছু করা প্রয়োজন সেটা করে নেবেন ফটোশপে। ইলাষ্ট্রেটরে লেখার
কাজগুলি করবেন এবং সেইসাথে ফটোশপের
ছবিটিকে ইমপোর্ট করে ঠিক যায়গায় ব্যবহার করবেন।
বিটম্যাপ ইমেজের জন্য ফটোশপ, ভেক্টর
আর্টের জন্য ইলাষ্ট্রের এদেরকে বলা হয় ইন্ডাষ্ট্রি
ষ্ট্যান্ডার্ড। এদের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। তার অর্থ এই না যে অন্য সফটঅয়্যার নেই। ফটোশপের মত পেইন্টার, পেইন্ট শপ
প্রো,
ফটো ইমপ্যাক্ট, জিম্প ইত্যাদি সফটঅয়্যার কাজ করে বিটম্যাপ ইমেজ নিয়ে। অন্যদিকে কোরেল ড্র, অটোক্যাড ইত্যাদি কাজ করে ভেক্টর ফরম্যাটে।
সাধারনভাবে ফটোশপ
ব্যবহার করে গ্রাফিক ডিজাইনের প্রায় সমস্ত কাজ করা যায়। পেশাদার গ্রাফিক
ডিজাইনারের জন্য দুটি সফটঅয়্যারই প্রয়োজন।
Fileserve: ফাইল আপলোড করে ইন্টারনেটে টাকা আয়
ফাইল আপলোড করে
আপনি আয় করতে পারেন বিভিন্ন প্রতিস্ঠান থেকে। এজন্য
ফাইলসার্ভ একটি বড়
প্রতিস্ঠান। তাদের সাইটে গিয়ে নিজের
নাম লেখার (বিনামুল্যে অথবা প্রিমিয়াম
মেম্বারশীপ),
ফাইল আপলোড করুন। যে কেউ ডাউনলোড করলে আপনি অর্থ পাবেন। অর্থের পরিমান নির্ভর করে কোন দেশ থেকে, কতবার ডাউনলোড করা
হয়েছে এবং
ডাউনলোড ফাইলের সাইজ কত। অনেক কোম্পানী আমেরিকা-বৃটেন-কানাডার ডাউনলোডের
জন্য টাকা দেয়, এরা দেয়
সব দেশের জন্যই।
হিসেবটা এমন, বিশ্বের দেশগুলিকে ৪টি
ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এ হচ্ছে আমেরিকা, বৃটেন এবং
কানাডা। বি হচ্ছে ফ্রান্স, জার্মানী, স্পেন, ইত্যালি, অষ্ট্রেলিয়া ইত্যাদি
দেশ। সি হচ্ছে রাশিয়া, পোল্যান্ড, চেক থেকে শুরু করে
জাপান, সিংগাপুর, মালয়েশিয়া, কাতার, কুয়েত, সৌদিআরব, দক্ষিন আফ্রিকা, ব্রাজিল ইত্যাদি
দেশ। আর শেষ ভাগে বাকি
দেশগুলি।
আপনার ফাইল যদি
৫০ মেগাবাইটের মধ্যে হয় তাহলে প্রতি ১ হাজার এ ক্যাটাগরীর ডাউনলোডের
জন্য পাবেন ৩ ডলার, ডি
ক্যাটাগরীতে ০.৫০ ডলার। ফাইল সাইজ ৪৫০ থেকে ১ গিগাবাইট হলে এ
ক্যাটাগরিতে ২৫ ডলার, ডি
ক্যাটাগরীতে ৫ ডলার। অন্য দুই
ক্যাটাগরীর অর্থ এদের মাঝামাঝি।
কাজ
কিভাবে করবেন;
.
তাদের সাইটে গিয়ে ফরম
পুরন করে সদস্য হবেন (বিনামুল্যে)।
.
ফাইল আপলোড করবেন (১ মেগাবাইট থেকে ১ গিগাবাইট পর্যন্ত সাইজ গ্রহনযোগ্য)।
.
আপলোডের পর সেটা
ডাউনলোডের একটি লিংক পাবেন। তাকে ব্যবহার করুন
আপনার ওয়েবসাইট, ব্লগ, ফেসবুক, ইমেইল ইত্যাদি যে কোন
যায়গায়।
.
টাকা উঠানোর জন্য পেপল
বা অন্য পদ্ধতি জানিয়ে দিন। কেউ ডাউনলোড করলেই
আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে।
এফিলিয়েশন
ফাইল আপলোড
ছাড়াও তাদের প্রচারে সহায়তা করে টাকা আয় করতে পারেন। তাদের এফিলিয়েশনের
জন্য ফরম পুরন করুন, এরপর
আপনার কোডটি ব্যবহার করুন ওয়েবপেজ, ব্লগ, ফেসবুক, ইমেইল সব যায়গায়।
যখনই কেই
সেই লিংকে ক্লিক করে তাদের সদস্য হবেন এবং নিজে অর্থ উপার্জন করবেন, আপনি তার ২৫% কমিশন পাবেন।
এছাড়া
আপনার মাধ্যমে কেউ প্রিমিয়াম মেম্বার হলে সেখানেও পাবেন ৫% কমিশন।
অন্যান্য কোম্পানী
থেকে এর একটি বড় সুবিধে হচ্ছে যে কেউ যে কোন দেশ থেকে নিজের পরিচয় না
জানিয়েই ডাউনলোড করতে পারেন। অন্যান্য নিয়ম হচ্ছে, ১ মেগাবাইটের নিচের
ফাইল গ্রহনযোগ্য না। পেমেন্ট দেয়া হয় পেপল, ওয়েবমানি, এলার্টপে ইত্যাদি
ব্যবস্থায়। সর্বনিম্ন ২০ ডলার না
হলে পেমেন্ট দেয়া হয় না। আরো জেনে নিতে পারেন
তাদের ওয়েবসাইট থেকে।www.fileserve.com
http://earnbyi.blogspot.com/2011/01/blog-post_3023.html
যারা অনলাইন আয়
এ নতুন তাদের জন্য এই পোস্ট টা (অনলাইন আয় এর
সহজ দুই পদ্ধতি)
যারা অনলাইন আয় এ নতুন তাদের জন্য এই পোস্ট টা (অনলাইন আয় এর সহজ দুই পদ্ধতি) সাথে পেপ্যাল থেকে টাকা
উত্তোলন ট্রিকস !!
অনলাইনে আয়
মোবাইলে:
01712400773
(1pm থেকে 9pm)
সর্বশেষ আপডেট হয়েছে মঙ্গলবার, 30 নভেম্বর 2010
কেমন আছেন !! মনে হয় ভাল। আমি ও আল্লাহ রহমতে ভাল আছি।
কেমন আছেন !! মনে হয় ভাল। আমি ও আল্লাহ রহমতে ভাল আছি।
কিছু দিন থেকে আমার কাছে ফোন আসতেছে । সবাই বলে ভাই গুগল এডসেন্স ছাড়া কি আর অনলাইন এ আয় করার ব্যবস্থা নাই । শুধু তাদের জন্য
আমার এই লেখা। যাই হোক গুগল এডসেন্স থেকে আয় করা যায় এটা সবাই জানে । কিন্তু কত জন সৎ পথে এখান থেকে আয় করতেছে। এখান থেকে আয় করতে চাইলে অবশ্যই তার মাঝে কিছু গুন থাকতে হবে । যেমন
- তাকে অবশ্যই
ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে ABC জ্ঞান থাকতে হবে ।
- ব্লগিং করার
মত জ্ঞান থাকে হবে ।
- ইংলিশ জানতে
হবে । এটা ব্লগিং এর ক্ষেত্রে অবশ্যই লাগবে।
- সার্চ ইঞ্জিন
অপটিমাইজ সম্পর্কে অনেক ভাল ধারনা থাকতে হবে।
এ রকম আর জ্ঞান থাকতে হবে। এখন যাদের মাঝে এই গুন গুলো নেই তারা কখনেই গুগল এডসেন্স আয় করতে পারবে না। যারা অসৎ পথে আছে তাদের কথা বাদেই দিলাম । এখন প্রশ্ন হল যারা গুগল এডসেন্স বা ব্লগিং সম্পর্কে তেমন একটা জানে না তাদের কি হবে?
এই প্রশ্ন আপনার?
হ্যা আপনাদের জন্য আজ আমার এই পোস্ট। আজ আমি এমন কিছু মাধ্যমে অনলাইনে আয় করার কথা জানাবো , যে মাধ্যম গুলো সহজ ও ইন্টারনেট চালানোর সামন্য অবিজ্ঞতা থাকলে ও সামন্য
কিছু সময় দিয়ে অনায়াশে আপনি মাসে একটা ভাল এমাউন্ট পেতে পারেন , যা দিয়ে আপনি আপনার পকেট খরজ ও মোবাইল খরজ চালাতে পারবেন।
আমি আজ যে
বিষয় টি নিয়ে আলোচনা করবো তা হল এফিলিয়েট মার্কেটিং । এফিলিয়েট মার্কেটিং
করে আপনি অনায়াসে আয় করতে পারেন , এর জন্য আপনাকে কোন কিছু ক্রয় বিক্রয় করতে হবে না। কি
ভাবে করবেন এই এফিলিয়েট মার্কেটিং তা নিয়ে আমি আজ আলোচনা করবো। আমি আজ দুটো সাইট এর সাথে পরিচয় করে দিবো যা থেকে আপনি এফিলিয়েট
মার্কেটিং করতে পারবেন। সাইট দুটির নাম www.co.cc এবং www.ziddu.com
www.co.cc:
www.co.cc হল একটা ফ্রী
ডোমেইন সাইট এটা সবাই জানে । এরা ফ্রীতে ডোমেইন নেইম দিয়ে থাকে । এ নিয়ে বেশি কথা বললামান । যাই হোক এ থেকে কি ভাবে আয় করা যায় এবার আমি সেই কথায় বলছি । আপনি তবে এখানে নিজের ডোমেইন নেয়ার পাশাপাশি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর
মাধ্যমে আয় এর সুযোগ আছে ।
co.cc থেকে কিভাবে আয় করবেঃ
এখানে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন । এখানে আপনি কাউকে রেজিষ্ট্রেশন
করালে .10$ পাবেন । এবং 1$ হলে আপনি পে-আউট করতে পারবেন । এবং এই পে-আউট কেবল পেপ্যাল
দিয়ে করা যায়। বাংলাদেশ এ যেহেতু পেপ্যাল সাপর্ট করে না তাই একটু অনন্য পদ্ধতি টাকা আনতে হবে নিচে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। এখন বলি কিভাবে
কাজ করবেন। ১ম co.cc সাইট
এ জান
রেজিষ্ট্রেশন করুন এবং তার পর Referrals এ ক্লিক করুন (নিচের ছবি টা দেখুন) এবং Referrals এর জন্য আবার রেজিষ্ট্রেশন করুন ব্যস কাজ শেষ। এবার তারা একটা রেজিষ্ট্রেশন
লিঙ্ক দিবে তা দিয়ে আপনি অনন্য কাউ কে রেজিষ্ট্রেশন করিয়ে আয় করুন এবং আপনার
ব্লগ থাকলে আপনি আপনার ব্লগ এ Referrals ব্যানার এড দিয়ে এই কাজ করতে পারেন।
www.ziddu.com:
www.ziddu.com
এই সাইট টা মুলত ফাইল শেয়ারিং সাইট তবে এথানে রয়েছে আয় করার সুযোগ । আপনি আপনার ব্লগ লিখেও
এ মাধ্যমে বিভিন্ন সফট আপলোড করে তা নিয়ে ডাউনলোড লিংক দিয়ে আয় করতে পারেন । তা ছাড়া আপনি এফিলিয়েট মার্কিটিং এর মাধ্যমে অন্য কাউ কে রেজিষ্ট্রেশন
করিয়ে আয় করতে পারেন ।
কি ভাবে পেপ্যাল থেকে টাকা আনবেনঃ
এখানে আমি দু পদ্ধতি কথা আলোচনা করবো। এই পদ্ধতিগুলো আমি
জেনে ছি আমার এক বড় ভাই এর কাজ থেকে । এবং এগুলো পরীক্ষিত ।
১নং পদ্ধতিঃ
এই পদ্ধতিটি টাকা আনা একটু সহজ । আপনি এই পদ্ধতিতে বিভিন্ন অর্থ লেনদেন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টাকা আনতে পারবেন যেমন পেপ্যালবিডি ডট
কম। এই সাইটে আপনি একাউন্ট খুলুন এবং এদের অফিসে গিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র পুরন করে সদস্য ফি দিয়ে
একাউন্টটি একটিভ নিন । এখানে সদস্য ফি ২০০৳ থেকে ৫০০৳ নিতে পারে। একাউন্টটি একটিভ হয়ে গেলে আপনি সহজে এরপর থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। প্রতি লেনেদেনে
তারা ৫% থেকে সর্বোচ্চ ১০% ফি রাখবে।
২নং পদ্ধতিঃ
যারা অনলাইনে কম টাকা আয় করেন তাদের জন্য এই পদ্ধতি টা ভাল । কারন এই পদ্ধতি তে আপনি সহজে মোবাইল
বা নেট বিল দিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে যে কোন ভাবে একটি পেপ্যাল একাউন্ট খুলতে হবে (ভেরিফাই এর দরকার
নেই পরবেন না) তারপর
www.ziddu.com বা www.co.ccremit2cell.com
বা flexi-load.com থেকে সরাসরি মোবাইলে নিযে আসা যায়। আয়ের জমাকৃত টাকা
আয়ের জমাকৃত টাকা remit2cell.com বা flexi-load.com থেকে সরাসরি
মোবাইলে নিযে আসা যায়।
ইন্টারনেট থেকে আয়
: ফাইল আপলোড করে উপার্জন করুন
ইন্টারনেট ব্যবহার করে
আয় করতে চান ? খুব সহজে ?
করতে পারেন। ইন্টারনেটে ফাইল আপলোড করুন। যখনই কেউ সেই ফাইল ডাউনলোড করবে প্রতি ডাউনলোডের জন্য আপনি টাকা পাবেন। কি আপলোড করবেন তা
নিয়েও ভাবার কিছু নেই। বিভিন্ন টরেন্ট সাইট, ইউটিউব
যেখান থেকেই হোক না কেন, জনপ্রিয় ফাইল ডাউনলোড করে আপলোড করুন।
ফাইল শেয়ারিং ইন্টারনেটের জনপ্রিয় একটি ব্যবস্থা। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ
মানুষ সফটঅয়্যার, গেম, ভিডিও, অডিও থেকে শুরু করে সব ধরনের ফাইল আদান-প্রদান করছে। যে সাইটগুলি এই কাজ
পরিচালনা করে তারাও নিজেরা অর্থ বানাচ্ছে বিজ্ঞাপন সহ অন্যান্য পদ্ধতিতে। ধরে নিতে পারেন এটা
তারই অংশ। যে সাইটে বেশি ডাউনলোডের
জিনিষপত্র থাকে সেখানে ভিজিটর বেশি, কাজেই তারা একাজে কিছু অর্থ ব্যয় করে।
এজন্য আপনার প্রয়োজন
শুধুমাত্র একটি ভাল ইন্টারনেট সংযোগ।
বিনামুল্যে এই সেবা দেয়
এমন একটি সাইটে গিয়ে রেজিষ্টার করুন। ফাইল আপলোড করুন। সাথেসাথে আয় আসতে শুরু করবে।
এধরনের একটি সাইট শেয়ারক্যাশ। এখানে বিনামুল্যে সদস্য হওয়া যায়। আপলোড করা প্রতিটি ফাইলের সাইজ সর্ব্বোচ্চ ২০০ মেগাবাইট পর্যন্ত হতে
পারবে।
ভিডিওসহ আরো বড় ফাইল আপলোডের জন্য বিকল্প পথ রয়েছে। পাশওয়ার্ডসহ জিপ করে
ফাইলটি আপলোড করুন পাইরেট-বে কিংবা এধরনের সাইটে। পাশওয়ার্ডটি আপলোড করুন এদের কাছে। মুল ফাইলের সাথে টেক্সট ফাইলে লিখে দিন পাশওয়ার্ড কোথায়
থেকে ডাউনলোড করতে হবে।
কিছু নিয়ম অবশ্যই রয়েছে। কপিরাইট আইন ভঙ্গ করবেন না, পনোর্গ্রাফি আপলোড করবেন না ইত্যাদি।
কিছু নিয়ম অবশ্যই রয়েছে। কপিরাইট আইন ভঙ্গ করবেন না, পনোর্গ্রাফি আপলোড করবেন না ইত্যাদি।
শেয়ারক্যাশ আপনাকে টাকা দেবে প্রতি ডাউনলোডের জন্য ৩০ থেকে ৬০ সেন্ট। আমেরিকা, বৃটেন ইত্যাদি দেশের জন্য ৬০
সেন্ট, ছোট দেশের জন্য কম এই
নিয়মে। প্রতি ১০০ ডাউনলোডের
জন্য পাবেন ৩০ থেকে ৬০ ডলার, প্রতি হাজারে ৩০০ থেকে
৬০০ ডলার।
তারা টাকা দেবে চেক
অথবা পে-পলের মাধ্যমে।
যদি এই পদ্ধতি সফল হয়, দ্রুতগতির কানেকশনসহ ডেডিকেটেড সার্ভার ভাড়া করে আয় করতে
পারেন আরো অনেক বেশি।
শেয়ারক্যাশে রেজিষ্টার
করতে হবে এখান থেকেhttp://sharecash.org/
Comments
Post a Comment