affiliate marketing network
The top 10 cpa affiliate
marketing network for 2014
Affiliate site:
www.linkshare.com
www.Amazn.com
www.marketbay.com
http://www.clickbank.com(Product
sail)
http://www.linkshare.com
(Product sail)
http://www. sharesales.com
http://www. worriorplus.com
http://www.moneybusinesshome.com/
http://www.affiliateseeking.com
http://www.affiliate programs and
affiliate networks
http://www.thefreecountry.com
http://www.microsoftstore.com
www.affiliates.sitesell.com
www.priyojon.com
www.bdboss.weebly.com
https://godaddy.com/(affiliate account)
http://www.flimbu.com
- ক্লিকব্যাংক
- কমিশন জাংশন
- লিংকশেয়ার
- আমাজন
- শেয়ারএসেল
- ওয়ারিয়রপ্লাস
- অ্যাফিলিয়েটউইন্ডো
- Click Bank
- Commission Junction
- Amazon Affiliates
- E-junkie
- Affiliate Window
- Plimus
- CPAempire
- Google Affiliate Network Program
- www.marketbay.com
http://www.freelancerzak.blogspot.com/2013/03/blog-post_2760.html
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
গত ৩ দিন ধরে আপনার ঠান্ডা জ্বর। ডাক্তারের কাছে গেলেন চিকিৎসার জন্য। ডাক্তার আপনাকে কিছুক্ষণ দেখে বললেন, কিছু মেডিকেল টেস্ট করা লাগবে। টেস্টের ফলাফল না দেখে আমি কোন ঔষধ দিতে পারব না। সাথে বলে দিলেন এবিসি ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে টেস্টগুলো করাতে।
ডাক্তার কেন এবিসি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নাম বললেন? তিনি তো অন্য কোন ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নামও বলতে পারতেন। এর কারণ হল- পূর্ব থেকে ডাক্তারের সাথে এবিসি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের চুক্তি রয়েছে, যেখানে বলা ছিল- ডাক্তারের রেফারেন্সে যত রোগী এই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আসবেন তাঁদের প্রত্যেকের কাছ থেকে প্রাপ্ত টাকার উপর নির্দিষ্ট হারের কমিশন ডাক্তারকে দেওয়া হবে। ডাক্তার এই যে রোগীকে একটি রেফারাল দিয়ে নির্দিষ্ট অর্থ আয় করলেন এটিই উক্ত ডাক্তারের অ্যাফিলিয়েট আয়।
অন্যের পণ্য বা সেবা প্রচার এবং প্রচারণার মাধ্যমে বিক্রি করে দেওয়া বা বিক্রি করতে সাহায্য করা এবং সেটা থেকে নির্দিষ্ট হারে কমিশন গ্রহণ করা হচ্ছে একজন মার্কেটারের অ্যাফিলিয়েশন আয়। আর এই পুরো প্রক্রিয়াটিই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করার যত উপায় আছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে তন্মধ্যে অন্যতম কার্যকরী মাধ্যম। এই মাধ্যমকে ব্যবহার করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন প্রতিষ্ঠানের পণ্যের প্রচার চালিয়ে আয় করতে পারেন ইন্টারনেট মার্কেটাররা।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে তিনটি পক্ষ থাকে:
১. পণ্য বা সেবা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান
২. নেটওয়ার্ক
৩. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার
[অনেক ক্ষেত্রে ২য় পক্ষটি থাকে না। শুধু থাকে পণ্য বা সেবা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান আর আপনি নিজে]
উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানঃ ইন্টারনেটে পণ্যের প্রচার এবং দ্রুত পণ্যকে সর্বত্র ছড়িয়ে দিতেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সুবিধাটি চালু করে উৎপাদনকারী বা সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। আমি উপরে যে এবিসি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের উদাহরণ দিয়েছিলাম এক্ষেত্রে এবিসি ডায়াগনস্টিক সেন্টারই সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, অর্থ্যাৎ প্রথম পক্ষ।
যে কারণে উৎপাদনকারী বা সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করতে চান সেগুলো হল:- বিশ্বব্যাপী
দ্রুত পণ্যের প্রচারণার জন্য
- বিক্রি বাড়ানোর
জন্য
- পণ্য বা সেবার
মার্কেটিং খরচ কমানোর জন্য
- পণ্য বা সেবার
ব্র্যান্ডিং বাড়ানোর জন্য
নেটওয়ার্কঃ নেটওয়ার্ক হল মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান। এরা পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে দেয় এবং পণ্য বিক্রি ও অর্থ পাবার নিশ্চয়তা দেয়। অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্কে পৃথিবীর নামি-দামি সব প্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবা তালিকাভুক্ত থাকে যেখান থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা খুব সহজেই তার পছন্দের পণ্য বা সেবা বেছে নিতে পারে এবং সেটিকে নিজস্ব চ্যানেলে প্রচার চালিয়ে উক্ত পণ্যের বিক্রি বাড়াতে পারে।
নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠানগুলো ঠিক করে দেয় কোন পণ্য বিক্রি করলে একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার কত কমিশন পাবেন। নেটওয়ার্কে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার ও উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের জন্য আলাদা আলাদা অ্যাকাউন্ট থাকে যেখানে তাঁরা তাঁদের আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করতে পারে। এছাড়াও নেটওয়ার্ক পাবলিশার এবং উৎপাদনকারীকে নিরাপত্তা দেয়। উৎপাদনকারীর কোন পণ্য বা সেবা যদি কোন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার বিক্রি করে দেয় তাহলে তার প্রাপ্য কমিশন প্রদান করতে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বাধ্য থাকবে। অপর দিকে উৎপাদনকারীর পণ্য বা সেবা যাতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার তার নির্দিষ্ট নিয়ম কানুন মেনে বিক্রি করে সেটার নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে। আর এই কাজের জন্য নেটওয়ার্ক উভয় পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট হারে কমিশন রাখে। নিচে জনপ্রিয় কিছু নেটওয়ার্কের নাম দেওয়া হল:- ক্লিকব্যাংক
- কমিশন জাংশন
- লিংকশেয়ার
- আমাজন
- শেয়ারএসেল
- ওয়ারিয়রপ্লাস
- অ্যাফিলিয়েটউইন্ডো
- Click Bank
- Commission
Junction
- Amazon
Affiliates
- E-junkie
- Affiliate
Window
- Plimus
- CPAempire
- Google Affiliate Network Program
- www.marketbay.com
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হলেন যারা পণ্য ইন্টারনেটে প্রচার চালিয়ে সেটি বিক্রিতে সহায়তা করেন এবং এর মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আয় করেন। এজন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা যে ধরণের পণ্য পছন্দ করেন সেগুলো এফিলিয়েশন নেটওয়ার্ক থেকে পছন্দ করতে হয়। এরপর অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্কে উক্ত পণ্য বিক্রি করার জন্য অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হয়। নেটওয়ার্ক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারের আবেদন যাচাই বাছাই করার পর তাঁকে উক্ত পণ্য অ্যাফিলিয়েট করার অনুমতি দিবে আর সাথে দিবে একটা গোপনীয় লিংক। এই লিংকের মাধ্যমে উক্ত পণ্যকে প্রমোট করতে হয় একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারের। এরপর উক্ত লিংক ধরে যত মানুষ পণ্য কিনবে তার একটি নির্দিষ্ট অংশ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারের অ্যাকাউন্টে যুক্ত হয়। আর নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ জমা হলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার সেই অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট পণ্য বা সেবা প্রমোট করার জন্য মার্কেটারকে অবশ্যই কিছু পন্থা অবলম্বন করতে হয়। অধিকাংশ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার ব্লগিং ও ইমেইল মার্কেটিংয়ের সাহায্যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকেন। এখন হয়তোবা প্রশ্ন জাগতে পারে ব্লগিং ও ইমেইল মার্কেটিং কি?
ব্লগিং হলো অ্যাফিলিয়েট পণ্য বা সেবার উপর বিভিন্ন তথ্য নিজের বা অন্যের ওয়েবসাইটে লেখা। যাতে ক্রেতারা উক্ত পণ্য সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে ওঠে। আর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারকে উক্ত লেখায় পাঠককে পণ্য কেনার জন্য আগ্রহী করা হয়। এরপর লেখায় নির্দিষ্ট পণ্যের অ্যাফিলিয়েট লিংকও থাকে। এ লিংক ধরেই সাধারণত পাঠকরা পণ্যটি কিনে থাকে।
তবে ব্লগ লিখলেই যে উক্ত ব্লগ অনেক মানুষ পড়বে এমনটি নয়। এজন্য ব্লগ লেখার পর উক্ত ব্লগের জন্যও মার্কেটিং করার প্রয়োজন পড়ে। এজন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং জানার প্রয়োজন পড়ে, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে হয়।
আর ইমেইল মার্কেটিং হল, কাঙ্খিত গ্রাহকদের নিকট পণ্যের স¤পর্কে অবহিত করে ইমেইল দেওয়া যেখানে পণ্যের অ্যাফিলিয়েট লিংক থাকবে। যেখান থেকে কাঙ্খিত গ্রাহক পণ্য কিনতে পারবে এবং পণ্যের মূল্যের কমিশন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা পাবেন।
যা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে
ইন্টারনেট থেকে আয় করার জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের বাজার বিলিয়ন ডলারের। বিশ্বব্যাপি অ্যাফিলিয়েট সামিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যাঁরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের উন্নয়নে দীর্ঘদিন কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবসাটি প্রচার লাভ করেছে ১৯৯৬ সাল থেকে। সেই থেকে আজ পর্যন্ত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবসায়ের পরিধি বেড়েছে আকাশ চুম্বি। প্রতিষ্ঠানটির একটি সার্ভের তথ্যানুযায়ী, পৃথিবীর মোট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের মোট ৩৮ শতাংশ মার্কেটার প্রতি বছর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে একেক জন ৫ হাজার ডলারের মত আয় করে। ১১.৪ শতাংশ মার্কেটার আয় করেন ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার ডলার, ৫.১ শতাংশ মার্কেটার বছরে ১০ হাজার থেকে ২৪ হাজার ডলার, ৬.৩ শতাংশ মার্কেটার ২৫ হাজার থেকে ৪৯ হাজার ৯৯৯ ডলার, ৭.৬ শতাংশ মার্কেটার ৫০ হাজার থেকে ৯৯ হাজার ডলার, ১০.১ শতাংশ মার্কেটার ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৯৯ হাজার ডলার, ২.৫ শতাংশ মার্কেটার ২ লাখ থেকে ২ লাখ ৯৯ হাজার ডলার, ১.৩ শতাংশ মার্কেটার ৩ লাখ থেকে ৩ লাখ ৯৯ হাজার ডলার এবং ৫ শতাংশ ৫ লাখ ডলারের বেশি আয় করে থাকেন। আর ১২.৬ শতাংশ মার্কেটার তাঁদের আয়ের পরিমান উল্লেখ করেনি।- বিশ্বব্যাপী
দ্রুত পণ্যের প্রচারণার জন্য
Comments
Post a Comment