Export Import business
Export Import business
https://www.sensor-shopbd.com/
https://www.youtube.com/watch?v=ywIHkCBIbnM
Support
House No: 423(5th floor)
Road No:30
DOHS, Mohakhali, Dhaka, Bangladesh
Mobile: 01711-261553 (Imo, Whats'App, Viber)
info@sensor-shopbd.com
================================================================
*** অফিস ঠিকানাঃ
শামীম পাটোয়ারী এন্ড এসোসিয়েট, ১০৯ গ্রিন রোড, অর্কিড প্লাজা (৩য় তলা), ফার্মগেইট, ঢাকা।
মোবাইলঃ 01917568940, 01714543232
=============================================================================
---------- Forwarded message ----------
From: Suja Uddin <msuddinctg@gmail.com>
Date: 2017-12-06 20:50 GMT+06:00
Subject: Re:
To: Easy earn tips <sujauddinctg@gmail.com>, Suja Uddin <msuddinctg@gmail.com>, Suja Uddin <sujauddinstk@gmail.com>, sujauddinforex@gmail.com
আমাদের দেশে আমদানি এবং রপ্তানি এই দুই কাজের জন্য সরকার বিশেষ দুই লাইসেন্স দিয়ে থাকে এক্ষেত্রে আপনি দেশে আমদানি এবং রপ্তানি যোগ্য যেকোনো পণ্য যেকোনো পরিমাণে আনতে বা বাইরে পাঠাতে পারবেন। আর এই লাইসেন্স করার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি অনেক স্বচ্ছ এবং নিরাপদ। নিচে বিস্তারিত দেয়া হলো।
আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র ও রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির জন্য আপনার যা যা লাগবে-
১) ট্রেড লাইসেন্স;
২) চেম্বার অথবা স্বীকৃত ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের বৈধ সদস্যতা সনদপত্র;
৩) টিআইএন;
৪) ব্যাংক প্রত্যায়ন পত্র;
৫) লিমিটেড কোম্পানীর ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রার, জয়েন্ট স্টক কোম্পানী কর্তৃক অনুমোদিত সংঘ স্মারক ও সংঘবিধি এবং সার্টিফিকেট অব ইনকর্পোরেশন।
উপরের সব কাগজ পত্র যদি আপনার করা থাকে তবে তা নিয়ে আপনি তিন ঘন্টার মধ্যে অর্থাৎ একই দিনে আমদানি ও রফতানি সনদ জারি করিয়ে নিতে পারবেন।
আমদানি রপ্তানি কারকদের জন্য ৬টি ধাপে আমদানি রপ্তানি সীমার উপর ফিস প্রদান করতে হয়ঃ
১) ১ লক্ষ টাকার সমমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration fee -১,০০০
Renewal fee – ১,০০০
২) ৫ লক্ষ টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Rgistration fee – ২,০০০
Renewal fee – ২,০০০
৩) ১৫ লক্ষ টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration fee – ৩,০০০
Renewal fee – ৩,০০০
৪) ৫০ লক্ষ টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration fee ৬,০০০
Renewal fee – ৫,০০০
৫) ১ কোটি টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration fee – ১০,০০০
Renewal fee – ৪,০০০
৬) ১ কোটির উপরে পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration fee – ১৫,০০০
Renewal fee – ১০,০০০
2017-12-06 20:45 GMT+06:00 Suja Uddin <msuddinctg@gmail.com>:
Address:
21/C, (1st Floor), Zigatola,
Dhanmondi, Dhaka
+880-1713023258
+880-1841300901
+880-1841300903
info@globalmerchant.com.bd
আমি আমদানী একটি লাইসেন্স করতে চাই, তাই আমাকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের নাম বলেন।
বাংলাদেশের আইন কানুন4 weeks ago
কল করুন এই নম্বরে 01917568940
সরাসরি চায়না থেকে যে কোন মালামাল আমদানি করা হয়
7 June ·
ভাইজান ভাল আছেন?
আমি মাহিন। চায়না এক্সপোর্ট ইনপুটার।
আপনি জেনে খুশি হবেন। এখন থেকে সরাসরি আপনিও চায়নার সাথে ব্যবসা করতে পারেন।
চায়না থেকে যে কোন পন্য কম দামে বাংলাদেশ এ আনতে পারেন আমার মাধ্যমে। যে কোন বিষয় জানতে সরাসরি কল করুন।
ঢাকা অফিসঃ ০১৮৩২-৯০৪৬১২
চায়নাঃ যখন চায়না থাকি ঃ wechat: mahin khan
আমাদের সাথে ব্যবসা করার ২ ধরনের সুযোগ:
১/ আপনার নিজ থানায় আমাদের প্রতিনিধি হয়ে।
২/ আপনি নিজে পন্য সেল করে।
সম্মানের সাথে ব্যবসা করুন। সম্মানের সাথে বাচুন।
এই ব্যবসায় কস্ট নাই ছেলে মেয়ে উভয় করতে পারেন। ইচ্ছে করলে পার্ট টাইম হিসাবে ব্যবসা করতে পারেন।
Global Merchant
গ্লোবাল মার্চেন্ট, এর সার্ভিস সম্পর্কিত দরকারি কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর :
১) চায়না হতে পণ্য আমদানীর কোন কোন পর্যায়ে আপনারা সহোযোগিতা করে থাকেন ?
উ: পণ্য আমদানীর সকল পর্যায়ে আমরা সহযোগিতা করে থাকি। নিম্নে কয়েকটি গুরুত্বপুর্ণ পর্যায়/ ধাপ উল্লেখ করা হল:-
Sourcing: আপনার কাঙ্খিত পণ্যটি খুজে বের করতে আমরা সহযোগিতা প্রদান করতে পারি। পণ্যের বিস্তারিত আমাদের জানিয়ে দিন, আমরা online or Off line উভয় মাধ্যমে খোজ-খবর নিয়ে আপনাকে available option গুলো জানাবো।
Negotiation with Supplier : আপনার নির্ধারিত পণ্যটির সুলভ ও সঠিক মূল্য নিশ্চিত করণের স্বার্থে আমরা সম্পুর্ণ পেশাদারিত্বের সাথে সাপ্লাইয়ারের সাথে নেগোশিয়েট করে থাকি।
Sample collection: সাপ্লাইয়ার এর নিকট থেকে পণ্যের Sample collection এর জন্য আমরা সহযোগিতা দিয়ে থাকি।
Payment Related Issues : Supplier কে মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে (LC/TT) মাধ্যমে আমরা সহযোগিতা করে থাকি।
Quality check: আপনার আমদানী পণ্যের সঠিক পরিমাণ ও গুণগত মান নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে আমরা সম্পূর্ণ সহযোগিতা দিয়ে থাকি।
Product Transportation :আপনার পণ্যটি Air shipment/ Container Shipment এর মাধ্যমে চায়না থেকে বাংলাদেশে আপনার দরজা পর্যন্ত পৌছে দেওয়ার সম্পূর্ণ দায়িত্ব আমরাই নিয়ে থাকি।
Customs Clearance : Customs Clearance এর ক্ষেত্রে আমরা সবোর্চ্চ পেশাদারিত্বের সাথে সহযোগিতা প্রদান করে থাকি।উপরোক্ত সার্ভিস সমূহের সবগুলো অথবা এর অংশ বিশেষ আপনি আমাদের মাধ্যমে পেতে পারেন।
২) আমি চায়না থেকে বাংলাদেশে পণ্য আমদানী করতে চাই। কিন্তু আমদানীর জন্য আমার কোন লাইসেন্স/অনুমোদন নেই। এ ব্যাপারে আপনারা (গ্লোবাল মার্চেন্ট) কিভাবে আমাকে সহোযোগিতা করতে পারেন ?
উ: আমদানীর ক্ষেত্রে আমরা আপনার হয়ে সকল প্রকার আমদানী প্রক্রিয়া অনুসরণ করে পণ্যটি আপনার হাতে পৌছানোর ব্যবস্থা করব। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য যেখানে যা প্রয়োজন বিধি মোতাবেক আমরা আমাদের নিজস্ব অবকাঠামো ব্যবহার করে আপনাকে সহযোগিতা করব।বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
৩) কি কি ধরণের পণ্য /কাঁচা মাল আমদানীর ক্ষেত্রে আপনাদের সহোযোগিতা পাওয়া যাবে?
উ: চায়না এবং হংকং থেকে বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদিত সকল প্রকার বৈধ পণ্যাদি আমাদের মাধ্যমে আনাতে পারেন।
৪) Alibaba.com/Aliexpress.com/Dhgate.com ইত্যাদি চায়নীজ ই-কমার্স সাইট/মার্কেট প্লেস হতে পণ্য ক্রয়/আমদানী করতে আপনাদের সহযোগিতা পাওয়া যাবে কি?
উ: যে কোন Chinese ই-কমার্স সাইট/ মার্কেট প্লেস হতে আমাদের মাধ্যমে ক্রয়/আমদানী করতে পারবেন।Alibaba.com, Aliexpress.com, Dhgate.com Taobao.com, www.amazon.cn ইত্যাদি ওয়েবসাইট থেকে আপনি আমাদের মাধ্যমে ক্রয়/আমদানী করতে পারবেন.
৫) সর্ব নিম্ন কি পরিমান এবং কত টাকার পণ্য কিনতে হবে ?
উ: মাঝারি থেকে বড় যে কোন পরিমাণ পণ্য আলোচনা সাপেক্ষে, আপনি আমাদের মাধ্যমে আনাতে পারেন।
৬) আপনারা কি Air shipment/ Container Shipment এর মাধ্যমে পণ্য আমদানী করে থাকেন ?
উ: হাঁ, আমরা Air shipment এবং Container Shipment এর উভয় মাধ্যমে পণ্য আমদানী করে থাকি.
৭) অর্ডার প্লেস/দেওয়ার জন্য আমাকে কি করতে হবে?
উ: অর্ডার প্লেস/দেওয়ার জন্য আমাদের হটলাইন নাম্বার এ যোগাযোগ করুন : ০১৮৪১-৩০০-৯০১, ০১৮৪১-৩০০-৯০৩, ০১৭১৩০-২৩-২৫৮ অথবা ইমেইল করতে পারেন : info@globalmerchant.com.bd
৮) অর্ডার করার পর, পণ্যটি বাংলাদেশে আমার হাতে পৌঁছাতে কত দিন লাগবে?
উ: সাপ্লাইয়ার এর নিকট হতে পণ্যটি আমাদের চায়না অফিসে পৌছানোর পর -Air shipment এর ক্ষেত্রে ৮ থেকে ১০ দিনের মধ্যে পণ্যটি আপনার কাছে পৌছে যাবে।Container Shipment এর ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২০ থেকে সর্বোচ্চ ৪০ দিনের মধ্যে পণ্যটি আপনার কাছে পৌছে যাবে।
৯) অর্ডার দেওয়ার পর এবং ডেলিভারির মধ্যবর্তী সময়ে পণ্যটির অবস্থান সম্পর্কে তথ্যাদি কিভাবে জানতে পারব?
উ: অর্ডার দেওয়ার পর এবং ডেলিভারির মধ্যবর্তী সময়ে প্রত্যেকটি পর্যায়ে পণ্যটির অবস্থান সম্পর্কে আমারা আপনাকে নিয়মিতভাবে সকল প্রকার প্রয়োজনীয় তথ্য জানিয়ে দিব। আপনি নিজেও যে কোন সময় যে কোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন।
১০) আমি আপনাদের সাথে কিভাবে , কোথায় যোগাযোগ করতে পারি ?
উ: নিম্নবর্তী ঠিকানায় আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
Corporate office:
21/C (1st Floor),
Zigatola,Dhanmondi, Dhaka-1209
01841-300-901, 01841-300-903, 017130-23-258
(near JAPAN BANGLADESH FREINDSHIP HOSPITAL)
E-mail: info@globalmerchant.com.bd
Web: http://globalmerchant.com.bd
https://www.facebook.com/tecio.bd.rz/posts/1965282927020543
১১) পণ্য ক্রয়/আমদানীর জন্য আমাকে মাঝে মাঝেই চায়নাতে/ হংকং এ ভ্রমণ করতে হয় । এক্ষেত্রে আপনারা কি কোন সহযোগিতা করতে পারেন?
উ: চায়না গুয়াংঝো অবস্থিত আমাদের অতিথিশালায় এবং আমাদের বাংলাদেশ ও চায়নাতে অবস্থিত অফিস সমূহে আপনি যে কোন সময় আমন্ত্রিত। আপনার প্রয়োজন অনুসারে আমাদের বাংলাদেশ ও চায়নাতে অবস্থিত অফিস সমূহে যোগাযোগ করলে আমরা আমাদের সাধ্যমত সহযোগিতা করতে পারব।
আপনি কি চায়না থেকে আপনার ক্রয়কৃত পণ্য স্বল্প সময়ে আপনার হাতে পেতে চান?
আমরা দিচ্ছি আপনাদেরকে এক নিরবিচ্ছিন্ন ডোর টু ডোর এয়ার শিপমেন্ট ও কন্টেইনার শিপমেন্ট সার্ভিস !!!
আমরা শেনজেন/গুয়াংঝু/ইউ/হংকং সহ চায়নার যেকোন শহর থেকে বাংলাদেশে FCL/LCL শিপমেন্ট করে আসছি অনেক সুনাম ও দক্ষতার সাথে । প্রতি সপ্তাহে ২ টিএয়ার শিপমেন্ট ও কন্টেইনার শিপমেন্ট করে আসছি আমরা দীর্ঘদিন যাবৎ।
আমাদের ঠিকানাঃ ২১/সি, ধানমণ্ডি, ঢাকা
বিস্তারিত জানতে – ০১৭১৩০২৩২৫৮, ০১৮৪১৩০০৯০১, ০১৮৪১৩০০৯০৩
http://mahaditrade.blogspot.com/2016/02/blog-post.html
চায়নার সাথে ব্যবসা করতে চান ?
বেড়ানো অথবা ব্যবসার তির্থ স্থান চায়না। যাই বলুন না কেনো, যে কারনেই হোক, যারা যেতে চান, যারা সুদুর চায়নার সাথে ব্যবসা করতে চান, তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। দিন দিন মানুষ চায়না যাওয়ার প্রবণতা বাড়ছেই। তাই আপনিও যেতে পারেন চায়না।
১- ইলেকট্রনিক্স
২- ইলেকট্রিক
৩- কম্পিউটার
৪- মেকানিক্যাল
৫- ইন্ডাস্ট্রিয়াল
৬- মেডিকেল
৭- কৃষিজ
৮- রাসায়নিক (ক্যামিকেল)
৯- স্পোর্স আইটেম
১০- গার্মেন্স আইটেম
১১- মোবাইল
ইত্যাদি নানা ধরনের ব্যবসাই করতে পারেন, আপনি চায়নায় গিয়ে অথবা না গিয়ে আমাদের সাথে।
যদি আপনি পাইকারি ব্যবসা করতে চান, অথবা চায়না থেকে কোন প্রোডাক্ট আনতে চান, তবে আর দেরি না করে আজি একবার আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
আমাদের দিয়ে কোটেশন আনান, যদি আমরা আপনার পন্য কম প্রাইজের মধ্যেই এনে দিতে পারি, তা হলে আমাদের কাছ থেকে আরো বেটার সুবিধা পাবেন ১০০%।
আপনি ইনভেস্ট করবেন বাংলাদেশে, আর মাল আসবে চায়না থেকে।
চায়নায় রয়েছে আমাদের দক্ষ্য কর্মি-
এছাড়া চায়না, তাইওয়ান, হংকং ইত্যাদি থেকেও যদি মালামাল আনতে চান তবে আমাদের সাথেই যোগাযোগ করুন।
বিস্তারিত যানতে আজি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
যোগাযোগ ;
মেহেদী - ০১৯৭৭৮৮৬৬৬০, ০১৭৫৮৬৩১৮১৩
e-mail: trademahadi@gmail.com
Watapps: +88 01977886660
Wechat: mahadivirus
Tag: চায়না ভিসা, চায়না যেতে চাই, সহযে চায়না যাওয়ার উপায়, অল্প টাকায় চায়না ভিসা, চায়না ভ্রমন, চায়না টুর, চায়না মোবাইল, চায়না পণ্য, চায়নার সাথে ব্যবসা, কি করে চায়নার সাথে ব্যবসা করবেন, চায়না ভিসা মাত্র তিন দিনে, চায়না মাল্টি ভিসা, চায়না প্রথম ভিসা।
পারবে সরাসরি চায়না থেকে যেকোন ধরণের পণ্যদ্রব্য আমদানি করতে এবং সাধ্যের মাঝেই,চলুন তবে আরও বিস্তারিত কিছু তথ্য জেনে নেই
চায়না থেকে সরাসরি পন্য আমদানি প্রক্রিয়াঃ
শুধুমাত্র চায়না নয় পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে আপনি ব্যবসায়িক কিংবা ব্যাক্তিগত প্রয়োজনে যেকোন ধরণের পন্য আমদানি করতে চান না কেন আপনার অনেক ধরণের ঝামেলা পোহাতে হবে, শুরু থেকেই শেষ পর্যন্ত শুধু অজস্র কাজ এলসি, ভেরিফিকেশন, পরিবহন খরচ এই চার্জ ওই চার্জ কত কি ।
বর্তমান প্রেক্ষাপট অনুসারে ভেবে দেখুন চায়না থেকে সুলভ মুল্যে যেকোন ধরণের পণ্য আপনি আমদানি করে শুরু করতে পারেন ব্যবসা অথবা সরাসরি যুক্ত হতে পারেন এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাবসার সাথে হতে পারেন বড় পর্যায়ের ডিলার ,চায়নার পাইকারি বাজার সবচাইলে স্বল্প দামে পণ্য বিক্রয় করার ফলে সারা বিশ্বে এর চাহিদা অনেক বেশি।
ঢাকার পাইকারি বাজারে যারা ছোটখাট উদ্যোক্তা তারা অনেকেই হয়তো চায়নার বাজারের সাথে কমিনিকেশন ঝামেলার ফলে চাইলেই সেখানের পন্য এই দেশে আমদানি করে ব্যাবসা শুরু করতে পারছেনা আবার অনেকেই মূলধন নষ্টের ভয়ে আছেন ,চাইলেই অনেকেই পারেন না ।
ওয়েবসাইটে দেখা বিভিন্ন পন্য কিনে প্রিয়জনকে উপহার দিতে বাজেটের কথা ভেবে,ভাবনার কারন নেই ।
ব্যবসা হোক কিংবা উপহার, চাইলেই আপনি এখন যেকোন চায়না পণ্য আমদানি করতে পারবেন আপনাদের পরিচিত ওয়েবসাইট শাদমার্ট ডট কম থেকে। চলুন তবে জেনে নেই চায়না থেকে শাদমার্ট এর মাধ্যমে পণ্য আমদানি পদ্ধতি এবং সুবিধাগুলি কি
পণ্য আমদানি করতে চাইলেঃ
আপনি যদি শাদমার্ট থেকে পণ্য আমদানি করতে চান তবে অবশ্যই এক্ষেত্রে তাদের ওয়েবসাইট www.shadmart.com থেকে পছন্দসই পণ্য নির্বাচন করতে হবে । আপনি যে কোন পণ্য সেখান থেকে নির্বাচন করতে পারবেন আপনার ব্যাবসা কিংবা ব্যাক্তিগত প্রয়োজনের জন্য ।
পেমেন্ট করার মাধ্যম
পন্যের জন্য পেমেন্ট করার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন আপনার লোকাল ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড, বিকাশ,ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং, সরাসরি ব্যাংক ট্রান্সফার অথবা অনলাইন ব্যাংকিং ব্যাবস্থার মাধ্যমে, অথবা সরাসরি তাদের অফিসে গিয়েও আপনি আপনার পন্যের মুল্য পরিশোধ করতে পারবেন, যদি ক্রেডিট কিংবা ডেবিট কার্ড এর মাধ্যমে পেমেন্ট করতে চান তবে জেনে রাখুন শাদমার্ট [VISA,Master Card,Dutch bangle Nexsus,FAstcash] এই কার্ড গুলোর মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহন করে থাকে।
অনলাইন ব্যাংকিং হলে ব্যাংক এশিয়া এবং মিউচুয়াল ট্রাষ্ট ব্যাংকের অনলাইন সুবিধা নিতে পারেন । বর্তমান সময়ের প্রায় সবকয়টি মোবাইল পেমেন্ট সিস্টেম যেমন রকেট ,ওয়াইক্যাশ এগুলোও শাদমার্ট পেমেন্ট মাধ্যম হিসেবে গ্রহন করে।
আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে পণ্য আমদানি করার ক্ষেত্রে কি রকম শিপিং চার্জ পরতে পারে, আপনি যখন তাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে পণ্য নির্ধারণ করবেন তখন আপনি খেয়াল করলে দেখতে পারবেন যে প্রতিটা পন্যের রং,সাইজ নির্ধারণের পর আপনাকে ঐ পন্যের আমদানি খরচ দেখিয়ে দেয়া হবে বাংলাদেশের মাঝে সরাসরি চায়না থেকে আনার শিপিং চার্জটুকুই আপনার কাছ থেকে কেটে নেয়া হবে লোকাল ডেলিভারির কোন চার্জ আপনার থেকে নেয়া হবেনা এছাড়াও ফেডেক্স ও ডিএইচএল এর তুলনায় এর শিপিং চার্জ অনেক স্বল্প ।
যেকোন পণ্য অর্ডার করার ২০ থেকে ৪৫ দিনের মাঝেই আপনার পণ্য এয়ার শিপিং ফেসিলিটির মাধ্যমে চলে আসবে আপনার কাছে আবার আপনি চাইলে আরামেক্স এর মাধ্যমে ফাস্ট শিপিং ফেসিলিটি দ্বারা ৭ থেকে ১২ দিনের মাঝেই পেয়ে যেতে পারেন আপনার কাঙ্ক্ষিত পণ্য , উল্যেখ্য যে আপনার পন্যের আমদানি সংক্রান্ত শিপিং,কাস্টমস এবং ট্যাক্স সংক্রান্ত সকল কাজ পরিচালনা করার দায়িত্বভার শাদমার্ট নিজেই করবে।
তাই আপনার পণ্য নির্বাচন ব্যাতিত আর কোন ঝামেলি নেই,আপনি তাদের ওয়েবসাইটে যাবেন পছন্দমত পণ্য সিলেক্ট করবেন আর আপনার পণ্য পৌঁছে যাবে আপনার দোরগোড়ায় তবে হ্যাঁ যেকোন পন্যের দামের ৫০ ভাগ অবশ্যই অগ্রিম পেমেন্ট করতে হবে।
পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে শাদমার্ট কি কি সুবিধা দিচ্ছে আপনাকে ?
আশা করি এতক্ষণের আলোচনায় অনেকটাই বুঝে গেছেন আপনার আমার জন্য শাদমার্ট কতটা সুবিধা করে দিয়েছে পণ্য আমদানি করার ক্ষেত্রে তারপরও চলুন দেখি কি কি সুবিধা আমরা পাচ্ছি
১. অন্যান্য আমদানি মাধ্যমগুলো থেকে শাদমার্ট এর মাধ্যমে স্বল্প চার্জ দ্বারাই পাচ্ছেন যেকোন পণ্য আমদানি করার সুবিধা।
২. ব্যাবসায়ের জন্য অধিক পরিমাণ কিংবা ব্যাক্তিগত প্রয়োজনে স্বল্প পরিমাণ ,পরিমাণ যাই হোক না কেন পণ্য আমদানি করতে পারছেন ঘরে বসেই।
৩. সরাসরি চায়না না যেয়ে ঘরে বসেই পাচ্ছেন চায়নার প্রস্তুতকৃত নামি দামী সব ভেন্ডর এর বিপুল পন্যের সমাহার থেকে পছন্দসই পণ্য আমদানি করার সুবিধা
৪. ফাস্ট শিপিং কিংবা এয়ার শিপিং যেকোন মাধ্যমে পণ্য আমদানি করার সুবিধা ।
৫. মোবাইল পেমেন্ট থেকে শুরু করে সরাসরি মাধ্যম এবং ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট মাধ্যম যেকোন ভাবেই পন্যের দাম পরিশোধ করার সুবিধা ।
৬. এলসি ঝামেলা পোহাতে হবেনা।
৭. লোকাল ডেলিভারি চার্জ প্রদানের ঝামেলা নেই।
৮. নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান এবং নির্ভরযোগ্য পণ্য নির্বাচন করার সুবিধা।
৯. কাস্টমস চার্জ ,খালাসের খরচ সহ এ সংক্রান্ত কাজ এবং খরচ কোনটাই আপনার প্রদান করতে হবেনা।
১০. ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ি দের জন্য শুধু মাত্র পন্যের খরচ এবং শিপিং খরচ প্রদানের মাধ্যমেই পণ্য আমদানি করতে পারবে ফলে অল্প পুঁজিতে যে কেও শুরু করতে পারবে তাদের স্বপ্নের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান কিংবা শুরু করতে পারবে স্বল্প পরিসরে আমদানি এবং রপ্তানি ব্যাবসা।
এছাড়াও আপনি যদি বাংলাদেশের মাঝে বিদ্যমান সব অনলাইন পণ্য আমদানির ওয়েবসাইট কিংবা মাধ্যম গুলোর সাথে শাদমার্টের তুলনা করেন তবে নিজেই অনেক সুবিধা খেয়াল করতে পারবেন ।
যেমন ধরুন ,
বাংলাদেশে আপনি আমাজন,আলিএক্সপ্রেস এসবের মাধ্যমেও দেশ বিদেশের পণ্য আমদানি করতে পারেন অথচ দেখুন আপনি যদি আমাজন কিংবা আলিএক্সপ্রেস থেকে পণ্য আমদানি করেন তবে আপনার অধিক কাস্টমস চার্জ দিতে হবে।
আর, পরিবহনের সুবিধা তো পাবেনই না আপনার পণ্য অর্ডার করার পর ২০ থেকে ৬০ দিন কমপক্ষে অপেক্ষা করতে হবে সেটা পাবার জন্য।
ফ্রি হোম ডেলিভারির চিন্তাটাও মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিতে হবে আপনাকে ,ইচ্ছে করলেই আপনি পারবেন না পন্যের মান সম্পর্কে কিছু যাচাই করতে , পারবেন না টাকার অংকে অর্থাৎ স্থানীয় মুদ্রা দ্বারা মুল্য পরিশোধ করার সুবিধা , ভেন্ডর কিংবা উৎপন্নকারী প্রতিষ্ঠান এর সাথেও পারবেন না সরাসরি যোগাযোগ করতে।
কিন্তু একবার শাদমার্ট এর সুবিধা দেখুন এতক্ষন যা যা আপনি আমাজন থেকে পাবেন বলে পরেছেন তার সবগুলোই আপনি পারবেন শাদমার্ট এর মাধ্যমে তাই ভাই বলি নিজের হাতের কাছে নিজের দেশের সুবিধা ভোগ করুন শতভাগ বিশ্বস্ততার সাথে।
কেন পণ্য আমদানি করার ক্ষেত্রে শাদমার্টে পন্যের ৫০ ভাগ মুল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে ?
দেখুন শাদমার্ট সরাসরি চীনের বিভিন্ন ব্র্যান্ড এবং মার্চেন্ট কোম্পানি গুলোর সাথে সরাসরি ব্যাবসা পরিচালনা করে থাকে , শাদমার্ট সরাসরি পণ্য সেখান থেকে এনে নিজেদের ব্যাবস্থাপনায় পণ্য সংরক্ষণ করে রাখে না ফলে আপনাকে শাদমার্ট অনেক স্বল্প মুল্যে পন্যগুলো সরবরাহ করতে পারে।
এখন আপনি চিন্তা করুন এমন অনেকসময়ই হয় যে কেও কেও অর্ডার দিয়ে আর পণ্য নেয়না অথবা অবহেলার কারনে দেরি করে ফলে পণ্য গুলোর সঠিক সংরক্ষণ ব্যাবস্থা পরিচালনা করার জন্য কোম্পানির থেকে অর্থ খরচ করতে হয় ফলে কোম্পানির ক্ষতি হওয়াটাই স্বাভাবিক।
আর তাছাড়া, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ভেবে দেখুন এখানে মানুষ আছেই শুধু ঠকিয়ে চলার ভাবনায় তাই শাদমার্ট নিজস্ব প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষতির কথা চিন্তা করেই এই ব্যাবস্থা গ্রহন করেছে আমার মনে এটাই ভালো অগ্রিম অর্থ প্রদান করলে গ্রাহকেরও তার পন্যের প্রতি একটা সচেতনতা কাহ করে এবং সেটা হাতে পাবার জন্য অধির আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকে। সাদমার্ট অর শাদমার্ট
যাই হোক আজ আর কথা বাড়িয়ে আপনাদের বিরক্ত করবোনা আর বিরক্ত করলেও জানি কিছু বলবেন না কারন, আপনাদের জন্য আজ এই এতো বড় একটা সুবিধার কথা আলোচনার পরে নিশ্চয়ই সবাই আমাকে ধন্যবাদই দিবেন , আবারো বলছি যারা চিন্তা করছেন ব্যবসা করবেন কিন্তু এসমস্ত ঝামেলার কারনে পারছেন না তারা সরাসরি শাদমার্টের সুবিধাগুলো একটু ভেবে শুরু করে দিন আপনার ব্যবসায়িক কার্যক্রম।
আর, এই যে যারা ভাবছেন যেকোন প্রয়োজনে একটু ভিন্ন ভাবে ভিন্ন জিনিস উপহার দিবেন নিজের প্রিয়জনদের অথবা ব্যাক্তিগত প্রয়োজনের বিভিন্ন জিনিস আনতে পারছেন না ঝামেলার কারনে তারা সব ভুলে চলে জান শাদমার্ট এর ওয়েবসাইটে আর পছন্দ করুন আপনার পণ্য আর ঘরে বসে অপেক্ষা করুন ,সঠিক সময়ে পণ্য নিয়ে শাদমার্ট এসে হাজির হবে আপনার দরজায়।
সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
এক্সপোর্ট ইমপোর্ট লাইসেন্স করার নিয়ম কি?
আপনে যদি ঢাকাতে থাকেন তা হলে আপনাকে সিটিকর্পোরেশন থেকে লাইসেন্স ফি জমা দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে...নিদিষ্ট ফি ছাড়াও আপনাকে আপনার ব্যবসার ধরন অনুযায়ী ফি দিতে হবে যেমন আমদানী কারক এর ফি, রপ্তানী করকের ফী এই ভাবে যোগ করে আপনাকে সোনালী ব্যংকের নিদিষ্ট কয়েক টা শাখায় জমা দিতে হবে এই ব্যপারে আপনে আপনার এলাকার সিটিকর্পোরেশন অফিসের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
নতুন লাইসেন্স ফিঃ ২২৫০ টাকা +সাইবোর্ড কর ৩৭৫ টাকা +নতুন বই ১০০ টাকা+সার চার্জ ৫৬৩+ব্যংক ৫ টাকা+
আপনি যদি সরাসরি নিজ দ্বায়িতে এই সব লাইসেন্স করতে যান তা হলে আপনাকে অনেক জামেলায় পড়তে হবে। আপনে এই বিষয় গুলো মতিঝিলে সিটি সেন্টারের বিপরীতে চা-বোর্ড অফিসে সাথে রপ্তানী উন্নয়ন ব্যুরো সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এই খানে আরো উল্লেখ্য যে আমদানী রপ্তানী ব্যবসা শুরু করার পূর্বে আপনেক অবশ্যই যে কোন চ্যম্বারের সদস্য হতে হবে...এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে এফবিসিসিআই, বাংলাদেশ ইন্ডেন্টিং এসোশিয়েশন...ইত্যাদি...
আমদানী নিবন্ধন ফি ১৫,২০০ টাকা (সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা) প্রতি বছর দিতে হবে ১৭,৭০০
রপ্তানী নিবন্ধন ফি ৩,২০০ টাকা ......
আর আপনে যদি ইনডেন্টিং ব্যবসা করেন তা হলে
ইনডেন্টিং নিবন্ধন ফি ২৫,২০০ টাকা.........
এবং এসব ফি দিতে হবে বাংলাদেশ ব্যংকে বা সোনালী ব্যংকে এবং নিদিষ্ট চালান ফর্মে
আমাদের দেশে আমদানি এবং রপ্তানি এই দুই কাজের জন্য সরকার বিশেষ দুই লাইসেন্স দিয়ে থাকে এক্ষেত্রে আপনি দেশে আমদানি এবং রপ্তানি যোগ্য যেকোনো পণ্য যেকোনো পরিমাণে আনতে বা বাইরে পাঠাতে পারবেন। আর এই লাইসেন্স করার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি অনেক স্বচ্ছ এবং নিরাপদ। নিচে বিস্তারিত দেয়া হলো।
আমদানি নিবন্ধন সনদপত্র ও রপ্তানি নিবন্ধন সনদপত্র জারির জন্য আপনার যা যা লাগবে-
১) ট্রেড লাইসেন্স;
২) চেম্বার অথবা স্বীকৃত ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের বৈধ সদস্যতা সনদপত্র;
৩) টিআইএন;
৪) ব্যাংক প্রত্যায়ন পত্র;
৫) লিমিটেড কোম্পানীর ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রার, জয়েন্ট স্টক কোম্পানী কর্তৃক অনুমোদিত সংঘ স্মারক ও সংঘবিধি এবং সার্টিফিকেট অব ইনকর্পোরেশন।
উপরের সব কাগজ পত্র যদি আপনার করা থাকে তবে তা নিয়ে আপনি তিন ঘন্টার মধ্যে অর্থাৎ একই দিনে আমদানি ও রফতানি সনদ জারি করিয়ে নিতে পারবেন।
আমদানি রপ্তানি কারকদের জন্য ৬টি ধাপে আমদানি রপ্তানি সীমার উপর ফিস প্রদান করতে হয়ঃ
১) ১ লক্ষ টাকার সমমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration fee -১,০০০
Renewal fee – ১,০০০
২) ৫ লক্ষ টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Rgistration fee – ২,০০০
Renewal fee – ২,০০০
৩) ১৫ লক্ষ টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration fee – ৩,০০০
Renewal fee – ৩,০০০
৪) ৫০ লক্ষ টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration fee ৬,০০০
Renewal fee – ৫,০০০
৫) ১ কোটি টাকার সম পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration fee – ১০,০০০
Renewal fee – ৪,০০০
৬) ১ কোটির উপরে পরিমান পণ্য এর ক্ষেত্রে
Registration fee – ১৫,০০০
Renewal fee – ১০,০০০
========================================================================================================================================================
ইম্পোর্ট ও এক্সপোর্ট লাইসেন্সঃ কিভাবে, কোথায়, কতদিনে ও কত টাকায় নিজেই করতে পারেন
#Import_Export_Documents বলতে সকল #Business_License কে বুঝায় ।যার প্রতিটি লাইসেন্স আমরা #Huzaifa_Enterprize আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে ।
বিদেশ থেকে পণ্য আমদানী করতে হলে অথবা রপ্তানি করতে হলে প্রথমেই আপনাকে সিটি কর্পোরেশন/ পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় থেকে আমদানীরকারক বা রপ্তানীকারক বা আমদানি ও রপ্তানিকারক লিখিত ট্রেড লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হবে ।
তারপর e-TIN করতে হবে । তারপর ব্যাংক একাউন্ট করতে হবে । ট্রেড লাইসেন্স, e-TIN ও ব্যাংক একাউন্টের পর সরকার স্বীকৃত যেকোন একটি চেম্বার অফ কমার্সের মেম্বার হতে হবে ।
তারপর প্রধান আমদানী ও রপ্তানী নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় থেকে আমদানী লাইসেন্স অথবা রপ্তানি লাইসেন্স অথবা উভয় লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হয় ।
লাইসেন্স করতে হলে প্রথমেই আবেদন পত্রের সাথে আপনাকে নিম্নের প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ জমা দিতে হবে ।
#ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স
#e-TIN
#চেম্বার অথবা অনুমোদিত বাণিজ্যি সমিতি হতে মেম্বারশীপ সার্টিফিকেট
#প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক স্বচ্ছলতা সনদ #আবেদনকারীর NID বা নাগরিকত্ব সনদ
#আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের ছবি (৩ কপি)
#প্রতিষ্ঠানটি যদি অংশীদারী ব্যবসা হয় তবে রেজিস্টার্ড অংশীদারী দলিল আর যদি কোম্পানী হয় সেক্ষেত্রে অ্যাসোসিয়েশনের মেমোরেন্ডাম ও আর্টিকেলস এবং ইনকর্পোরেশন
স্বল্প বা অল্প পুঁজিতে কিভাবে ইম্পোর্ট ব্যবসা করা যায় ও কি কি আনা যায় ?
https://www.youtube.com/watch?v=YyoFC...
কোন প্রকার লাইসেন্স ছাড়াই কিভাবে বিদেশী পণ্য আমদানি করবেন
https://www.youtube.com/watch?v=cCEhn...
কিভাবে ট্রেড লাইসেন্স করবেন/ Trade Licence details in Bangla / How to make a trade licence -1
https://www.youtube.com/watch?v=Z-VBv...
কিভাবে ট্রেড লাইসেন্স করবেন/ Trade Licence details in Bangla / How to make a trade licence -2
https://www.youtube.com/watch?v=EEUs3... / 10:43
খুবই স্বল্প পুঁজিতে ব্যবসা করে আয় করুন মাসিক লক্ষাধিক টাকা
https://www.youtube.com/watch?v=RRgJV...
Making the nation developed by making a business Nation is the Mission of Huzaifa Enterprize
https://www.youtube.com/watch?v=Q_LIb...
মার্কেটিং বা নিজস্ব ব্রান্ড নিয়ে যারা কাজ করবেন, তাদের জন্য বিস্তারিত সবকিছু নিয়ে সাক্ষাত্কার
https://www.youtube.com/watch?v=wyd45...
================================================================
আমদানি-রপ্তানি সনদ মিলবে অনলাইনে
আপডেট টাইম July, 19, 2019, 10:25 am
132 পাঠক
http://olm.ccie.gov.bd/register
http://www.ccie.gov.bd/site/view/internal_eservices
আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমের সনদ নিতে ব্যবসায়ীদের আর আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের (সিসিআইই) দপ্তরে যেতে হবে না। ঘরে বসে অনলাইনেই দুই ঘণ্টার মধ্যে সনদ পাবেন ব্যবসায়ীরা। সনদ নবায়নও করতে পারবেন অনলাইনে। এ জন্য সিসিআইই দপ্তর অনলাইন লাইসেন্সিং মডিউল (ওএলএম) চালু করেছে।
বুধবার অনলাইনভিত্তিক এসব সেবা আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। রাজধানীর পুরানা পল্টনে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ভবনে আয়োজিত অনলাইন সেবা চালুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাণিজ্য সচিব মো. মফিজুল ইসলাম। এ সময় সংস্থাটির প্রধান প্রাণেশ রঞ্জন সূত্রধর ও সাবেক প্রধান আফরোজা খান বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও সংস্থাটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
টিপু মুনশি বলেন, আমদানি-রপ্তানি সংক্রান্ত সেবা অনলাইনে দেওয়ায় ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন। এতে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য সহজ করার কার্যক্রম আরও একধাপ এগিয়ে গেল। পেপারলেস বাণিজ্য সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তা বাস্তবায়নও এগোল। তিনি বলেন, সরকার চায় রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো বিনয়ের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের বাণিজ্য সেবা নিশ্চিত করতে। ফলে বাণিজ্যসংশ্লিষ্ট সব কাজ ডিজিটাল হওয়া জরুরি। বাস্তবে সেটা করে দেখাতে হবে।
গত ২৪ ডিসেম্বর থেকে শুধু ঢাকার আঞ্চলিক দপ্তরে পরীক্ষামূলকভাবে ওএমএল ব্যবস্থা চালু করা হয়। গত ২৯ মে সারা দেশে চালু করা হয় ওএমএল। বর্তমানে বাণিজ্যিক আমদানি নিবন্ধন সনদ (আইআরসি), রপ্তানি নিবন্ধন সনদ (ইআরসি), শিল্প আমদানি নিবন্ধন সনদ, রপ্তানি নিবন্ধন সনদ (ইনডেন্টিং সেবা), আমদানি পারমিট (আইপি), রপ্তানি পারমিটসহ (ইপি) সব ধরনের সেবা ওএলএম ব্যবস্থায় করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে আমদানিকারক, রপ্তানিকারক ও ইনডেন্টরদের সনাতন (ম্যানুয়াল) পদ্ধতির সনদ রহিত করে তাদের ওএলএমের তথ্যভাণ্ডারে অন্তর্ভুক্তির জন্য পুনঃনিবন্ধনের মাধ্যমে অনলাইনে সনদ দেওয়ার কার্যক্রম চলছে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে এ কাজে সহযোগিতা করতে ‘নিবন্ধন সনদ নবায়ন মেলা-২০১৯’ আয়োজন করেছে আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তর। সংস্থার প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ৭ দিনব্যাপী এ মেলায় এসে আমদানি ও রপ্তানিকারক এবং ইনডেন্টররা সনদ নবায়ন করতে পারবেন। মেলার পরেও আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোনো ধরনের সারচার্জ ছাড়াই চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য নিবন্ধন সনদ নবায়ন করা যাবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ওএলএমের মাধ্যমে সেবা পেতে হলে সেবা গ্রহীতাকে প্রথমে ওএলএমে নিবন্ধন করতে হবে। এ জন্য গ্রাহকের সক্রিয় ই-মেইল আইডি ও মোবাইল নম্বর থাকতে হবে। একবার নিবন্ধন করে গ্রাহক তার প্রতিষ্ঠানের আইআরসি, ইআরসি ও ইনডেন্টিংসহ সব সেবা নিতে পারবেন। নিবন্ধনের সময় ব্যবহৃত ই-মেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড পরে লগ ইন করে ব্যবহার করতে হবে।
Comments
Post a Comment